চিন এবং ভারতের যৌথ প্রয়াসে এশিয়া তথা বিশ্বে বদল আসবে বলে মনে করেন কলকাতায় সে দেশের রাষ্ট্রদূত মা জাহানু। তাঁর মতে দুর্গা পুজোর মতো উৎসব বন্ধুত্বের বার্তা দেয়। সল্টলেকের বিজে ব্লকের পুজোয় উপস্থিত হয়ে একথা বলেন তিনি। তিনি জানান, এ বছরের শেষে ভারত এবং চিনের রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে বৈঠক হবে। সেখানে সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন থেকে শুরু করে একাধিক বিষয়ে জোর দেওয়া হবে। এরই মধ্যে ভারত এবং চিনের রাষ্ট্রপ্রধানরা বৈঠকে বসেছেন। এ প্রসঙ্গে সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, চিনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মধ্যে আলাপচারিতা খুবই ইতিবাচক বিষয়।
দেখুন এখানে:
এই পুজোর মণ্ডপে চিন দেশের সংস্কৃতিকে স্থান দেওয়া হয়েছে। রয়েছে সৌভাগ্যের প্রতীক হিসেবে স্বীকৃত হওয়া চাইনিজ হুলু। জানা গিয়েছে চিনের সংস্কৃতিকে সঠিকভাবে রূপায়ন করতে এ দেশের পাঁচ শিল্পী সেখানে গিয়েছেন। বিভিন্ন জায়গা ঘুরে কাজ শিখে এসেছেন। এরপর দেশে ফিরে দীর্ঘ দিনের পরিশ্রমের পর তৈরি হয়েছে মণ্ডপ।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চিনের কিছু শিল্পীও। তাঁদের নৃত্যানুষ্ঠানও মন ছুঁয়ে গেল সকলের। স্ত্রী তাই চি-কে নিয়ে পা মেলালেন রাষ্ট্রদূতও। এই ধরনের উদ্যোগ আরও বাড়ানোর কথাও বলেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘ এরকম উদ্যোগ নিলে চিন থেকে আরও বেশি করে মানুষ এখানে আসবেন। চিনের কোনও শহরের সঙ্গে বিধাননগরকে কোনও ভাবে যুক্ত করা যায় কিনা সেটাও দেখা হচ্ছে।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।