Durga Puja 2018: সন্ধ্যে থেকে রাত জেগে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘুরতে গিয়ে পেটেও টান পড়ছে নিশ্চয়ই? কী খাবেন ভেবে পাচ্ছেন না? কলকাতা তো বিখ্যাত স্ট্রিটফুডের জন্যই
পুজোর চার দিনে চার রকম খাবার খেতে ইতিমধ্যেই প্ল্যান করে ফেলেছেন অনেকে। তবে অষ্টমীর দিনে অঞ্জলি দিয়ে খাঁটি বাঙালি স্বাদ না হলে পেট আর মন মোটেই ভরে না।
Durga Puja 2018: অ্যাংলো ইন্ডিয়ান স্বাদের হরেক রকম বৈচিত্রময় খাবার নিয়ে এবারও পুজোয় বাঙালির পেট ভরাতে তৈরি চ্যাপ্টার 2
এই কলকাতা শহরের প্রায় সমস্ত রেস্তোরাঁ নয়া মেনু হাজির করে প্রতি পুজোয়। আমরা আপনাদের তেমনই কিছু ঠিকানার সন্ধান দেব যেখানে পুজোয় একবার ঢুঁ মারতেই হবে আপনাকে।
রাজকীয় মেজাজে যদি এই ছুটি কাটাতে চান তাহলে চারদিনের একদিন অবশ্যই শরণাপন্ন হন মুঘল খানার। আর কলকাতায় আউধ 1590তে না গেলে এই সাধ ষোলোআনা মিটবে না একেবারেই। দুর্গাপুজো উপলক্ষ্যে আউধ তাই মুঘল স্বাদের আরও সম্ভার নিয়ে এসেছে ভোজন রসিক বাঙালির জন্য।
Durga puja 2018: মহালয়া (Mahalaya) অর্থাৎ 8 অক্টোবর 2018 থেকেই পাওয়া যাবে নতুন এই খাবারগুলি। দুই জনের জন্য খরচ হবে 1200 টাকা (এবং GST)
বাড়িতে যতই নানা ধরনের মন ভরানো খাবার বানান না কেন, পুজোর ভোগের খাবারের স্বাদ আনতে পারবেন না।
প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘোরার পাশাপাশি পেট ভরিয়ে রাখতেও ভুলবেন না। এই লিস্ট হাতে করে বেরিয়ে পড়ুন ঠাকুর দেখতে
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।