প্যান্ডেল খোলার সময় অগ্নিকাণ্ড। পুড়ে গেল মণ্ডপ। দক্ষিণ কলকাতার সন্তোষপুর ত্রিকোণ পার্কে শুক্রবার এই ঘটনাটি ঘটেছে। দমকল জানিয়েছে প্যন্ডেল খুলতে মেশিনের ব্যবহার করছিলেন শ্রমিকরা। তা থেকেই কোনও ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে অনুমান দমকলের।
আগুন ব্যাপক আকার ধারন করলেও তাতে কেউ আহত হয়নি। দমকলের দুটি ইঞ্জিন কিছুক্ষণের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। শহরের বিশেষ করে দক্ষিণ কলকাতার জনপ্রিয় পুজো গুলির মধ্যে ত্রিকোণ পার্কের পুজো চেনা নাম। আর তাই পুজোর সময় এমন কোনও ঘটনা ঘটলে তার ফল হত মারাত্মক। কীভাবে আগুন লাগল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বারোয়ারি পুজোর ক্ষেত্রে অগ্নিসুরক্ষা একটা বড় ব্যাপার। অগ্নিকাণ্ড এড়িয়ে যেতে কয়েকটি সুরক্ষা বিধি পালনের নিরদেশগ দেওয়া হয়। সেগুলি মানা হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।