রেড রোডে শুরু হয়েছে দুর্গা পুজোর শোভাযাত্রা। নেতা-মন্ত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের ভিড় উপচে পড়েছে। উপস্থিত রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ অন্যান্য বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ। শুরু হয়ে গিয়েছে বহু প্রতীক্ষিত দুর্গা পুজোর শোভাযাত্রা। এই বছর কার্নিভ্যালে অংশগ্রহণ করেছে পঁচাত্তরটি পুজো কমিটি। মহম্মদ আলি পার্ক, হিন্দুস্তান পার্ক, যোধপুর পার্ক সর্বজনীন, কুমোরটুলি সর্বজনীন, একডালিয়া এভারগ্রিন প্রভৃতি পুজো কমিটি এবার কার্নিভ্যালে অংশগ্রহণ করেছে। বিকাল 4.30 মিনিটে শোভাযাত্রা শুরু হওয়ার পর একে একে এগিয়ে চলেছে বিভিন্ন পুজো কমিটির প্রতিমা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের ফেসবুক পেজ থেকে লাইভ হয়ে সকলের সামনে তুলে ধরেছেন সেই বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার ছবি। দেখে নিন এখানেঃ
রেড রোড থেকে সরাসরি শোভাযাত্রার ছবি এ মুহূর্তে আপনাদের সামনে তুলে ধরা হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে শোভাযাত্রার পাশাপাশি নৃত্যানুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছে। বিভিন্ন পুজো কমিটি শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে এগিয়ে নিয়ে চলেছে তাদের শোভাযাত্রা।
আরও খবর জানতে চোখ রাখুন NDTV বাংলায়।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।