ক্লাব গুলিকে পুজো করার জন্য দশ হাজার টাকা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। এর জন্য খরচ হবে আঠাশ কোটি টাকা। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। কিন্তু আজ আদালত জানাল এতে তার হস্তক্ষেপ করবে না। । টাকা দেওয়ার ব্যাপারে আগে অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ দেয় হাইকোর্ট। কিন্তু এখন টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে আর কোনও বাধা রইল না। আদালত জানাল এখনকার মতো বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে। অন্যদিকে মামলাকারীর আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য জানান এউ রায়কে চ্যালেঞ্জ করে তাঁরা সুপ্রিম কোর্টে মামলা করবেন।
Durga Pujo 2018: দুর্গা পুজোয় তানিষ্কের উপহার 'অপরূপা' কালেকশন!
পুজোয় অপরূপা হতে মেনে চলুন ফ্যাশন ডিজাইনার অগ্নিমিত্রা পলের এই টিপসগুলি
যন্ত্র ভুলে ছন্দে মাতুন, বার্তা দিচ্ছে পুজোমণ্ডপ
পুজোর গান নিয়ে ইউটিউবে হাজির এক ঝাঁক নবীন প্রতিভা
এর আগে মঙ্গলবার পুজো কমিটি গুলিকে অনুদান দেওয়া সংক্রান্ত মামলার শুনানি আদালতের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলেন রাজ্য সরকারের আইনজীবী। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য সরকাররে আইনজীবী শান্তিনাথ মুখোপাধ্যায় বলেন, সরকারের প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে আদালতে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। জবাবে ডিভিশন বেঞ্চ জানায় তারা হস্তক্ষেপ করছেও না। শুধু জানতে চাইছে এভাবে টাকা দেওয়ার জন্য কোনও নীতি আছে কিনা। থাকলে তা আদালতকে জানানো হোক। এরপর রাজ্য সরকারের আইনজীবী জানতে চান আদালতের ভূমিকা ঠিক কী? আদালত জানায়, কোনও রোগীর শ্বাসকষ্ট হলে তাঁকে কেন অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে না সেটা জানতে চাওয়াই আদালতের কাজ। শেষমেশ রাজ্য সরকারের যুক্তিকেই কার্যত গ্রহণ করল কলকাতা হাইকোর্ট।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।