পুজোর বাকি আর মাত্র কয়েকটা দিন। আগামীকাল মহালয়া। আর তারপর থেকেই প্রতিবারের মতোই এবারেও দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে বেশ কিছু পুজো মণ্ডপের দ্বার। NDTV বাংলার প্রতিনিধি মহালয়ার ঠিক আগেই ঘুরে এলেন ভবানীপুর 75 পল্লীর দুর্গা পুজো মণ্ডপ। কথা বললেন শিল্পী বিমান সাহা ও মণ্ডপের উদ্যোক্তা মলয় দে-এর সঙ্গে। খুঁটিয়ে দেখলেন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।
খুদেদের হাত ধরে আসছেন দেবী দুর্গা
দক্ষিণ কলকাতার অন্যতম সেরা পুজো ভবানীপুর 75 পল্লী। 54 তম বছরে ভবানীপুরের 75 পল্লীর দুর্গা পুজোর থিম তৈরি হয়েছে হারিয়ে যাওয়া শৈশবকে কেন্দ্র করে। পুজো মণ্ডপের উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন মণ্ডপের দেওয়ালে দেখা যাবে লাট্টু, ঘুড়ি ইত্যাদি খেলার সামগ্রী যা ছিল আমাদের শৈশব জুড়ে কিন্তু এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে।
দিয়ে দেওয়া টাকা ফিরিয়ে নেব কী করে? হাইকোর্টের নির্দেশের পর মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর
শিল্পী বিমান সাহা জানালেন কাজ শুরু হয়েছে জানুয়ারি মাসে থেকে যা মহালয়ার মধ্যে তাঁরা শেষ করে ফেলতে পারবেন বলেই বিশ্বাস করেন।
দুর্গা পুজোয় কোথায় ঠাকুর দেখবেন, কোন পুজোর কী থিম, কোথায় কেমন ভিড় হবে, রাস্তায় কেমন যানজট থাকবে সমস্ত আপডেট পেতে চোখ রাখুন NDTV বাংলার পেজে।
হলিডে ইনের সোশ্যাল কিচেনে এবার শোভাবাজার, সাবর্ণ রাজবাড়ির জমিদারি খাবার
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।