ষষ্ঠীর সন্ধেতে আগের সব রেকর্ড ভেঙে দিল কলকাতা মেট্রো। ভিড়ের চাপেই রেকর্ড ভেঙে গেল আর কী! মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ন'লক্ষেরও বেশি মানুষ গতকাল মেট্রো চড়েছেন। মোট সংখ্যাটা 9 লক্ষ 11 হাজার। "এই ভিড়টা সংখ্যার নিরিখে কলকাতার মেট্রো রেলের গত চৌত্রিশ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ", সংবাদসংস্থা পিটিআইকে এই কথা জানান মেট্রোরেলের মুখপাত্র ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, এর আগের রেকর্ড ছিল একদিনে 8 লক্ষ 78 হাজার যাত্রীর। ঘটেছিল গত মাসের পঁচিশ তারিখ।
ইন্দ্রানী বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেন, বেশিরভাগ মানুষই নামকরা পুজোগুলি দেখার জন্য যানজট এড়িয়ে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় সহজে পৌঁছে যাওয়ার উদ্দেশ্যে মেট্রো রেলে চড়াই সমর্থন করেন।
"আমাদের কাছে একটা টুরিস্ট গাইডও রয়েছে যাত্রীদের সুবিধার জন্য। কোন স্টেশনে নামলে কোন বড় পুজো দেখতে পারবেন তাঁরা, তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে দেওয়া আছে ওই গাইডটিতে। কাট-আউটের মতো ওই মেট্রো গাইড যাত্রীরা পকেটে নিয়েও ঘুরতে পারবেন", বলেন ইন্দ্রাণী দেবী।
যদি, এই বছর শতবর্ষ হওয়া ঐতিহ্যবাহী বাগবাজার সর্বজনীনের প্যান্ডেল দেখতে চান, তাহলে নামতে হবে শোভাবাজারে। আবার মহম্মদ আলি পার্ক দেখতে চাইলে নামতে হবে মহাত্মা গান্ধী রোডে। জানান তিনি।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।