কাল বয়ে যায়। তার মধ্যে দিয়েই নিজের মতো করে টিকে থাকে মানুষ। নিজেদের লড়াইগুলো নিয়ে, নিজেদের আবেগগুলো নিয়ে, নিজেদের জেতা এবং হারাগুলো নিয়ে। এই মুহূর্তে আমরা দাঁড়িয়ে আছি 2018 সালে। কেমন হবে আজ থেকে দুশো বছর পরের সময়টা?
এই প্রশ্নের উত্তর নিরন্তর খুঁজে চলেছে এই পৃথিবীর বহু বিজ্ঞানী ও গবেষকরা। দুশো বছর বাদে কী হতে পারে? মঙ্গলে তৈরি হবে আরেকটা সাউথ সিটি আর চাঁদে তৈরি হবে নতুন কোনও ম্যাডিসন স্কোয়্যার? মানুষ কি নির্দ্বিধায় বেঁচে থাকবে দেড়শো-দুশো বছর? জয় করে ফেলবে সমস্ত জরাকে?
এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে রয়েছে কালের গভীরে। এবং, এই প্রশ্নগুলিরই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে জগৎ মুখার্জি পার্কের পূজা কমিটি।
তাদের এই বারের থিম- 2218 সালের মানবজীবন। কেমন হতে চলেছে সেই পুজো? কতটা আকর্ষিত করতে পারবে তা দর্শণার্থীদের? সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে আজ থেকেই!
এখানে দেখুন:
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।