পুজো মানেই আনন্দ, পুজো মানেই মনে প্রেম, পুজো মানেই খাওয়াদাওয়া আর সাজগোজ ৷ পুজোয় সাজগোজ ঠিক কেমন হলে পাঁচ জনের চোখে আপনি হয়ে উঠবেন অনন্য ৷ তা নিয়েই টিপস দিলেন বিশিষ্ট মডেল মেক আপ আর্টিস্ট কেয়া মুখার্জি ৷
তাঁর মতে, ৩৫ বছরের ঊর্ধ্বে যাঁদের বয়স সেইসব মহিলারা সবাই সন্ধের দিকে রঙিন শাড়ি পরতে পারেন ৷ এখন গাউনেরও খুব চল হয়েছে ৷ ৫০ এর উপরে যাঁদের বয়স তাঁরা অবশ্যই শাড়ি পরবেন ৷ কিন্তু, ফিগার অনুযায়ী গাউন ও প্যারালালও চলতে পারে৷
৩৫-এর নীচে যাঁদের বয়স তাঁরা শর্ট স্কার্ট, লং স্কার্ট, শর্ট প্যান্ট, টর্ন জিন্স, বিভিন্ন ধরনের জিনস ৷ নটেড টপস সবই চলতে পারে ৷ শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গাও খুব চলছে ৷
অষ্টমীর অঞ্জলী ২৫-এর উপরে যাঁদের বয়স তাঁরা অবশ্যই লাল অথবা লাল-সাদা শাড়ি ৷ বিবাহিতরা সঙ্গে সোনার গয়না ৷ অবিবাহিতরা ফেক গয়না, টেরাকোটা, থ্রেড, সিলভার, ম্যাট মেটাল, স্টোনের গয়না ইত্যাদি পরতে পারেন ৷
তবে শাড়ি বা যে ধরনের ড্রেসই পরুন না কেন ৷ মেক আপ কিন্তু চড়া নয় ৷ বরং এখন হালকা মেক আপের চল ৷ সঙ্গে লাল লিপস্টিক ৷ রেড লিপস এখন ফ্যাশন ইন বলে জানিয়েছেন কেয়া মুখার্জি ৷
শাড়ি আর গয়নার পাশাপাশি চুলও রাখতে হবে পরিপাটি ৷ মেক আপ আর্টিস্ট কেয়া মুখার্জির কথায়, আজকাল চুল নিয়ে ছেলেরা এবং মেয়েরা সবাই খুব সচেতন ৷
মেয়েদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের শর্ট, লং, লেয়ার, শর্ট কাটসের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ইনভার্টেট ব্লান্ট, ইনভার্টেড ওয়েজ ব্লান্ট সবই চলছে ৷ হেয়ার স্টাইলে লং হেয়ার স্ট্রেটনিং, স্মুথনিং, অথবা সফট কার্লস, ও বিভিন্ন ধরনের কালার ও কিছু ফাঙ্কি কালার এখন ভীষণই ফ্যাশন ৷
একইভাবে ছেলেদের মধ্যে ইউরোপিয়ান ফুটবলার কাট চলছে৷ সেইসঙ্গে হেয়ার কালার এবং কালো ও রঙিন ট্যাটুও ফ্যাশন ইন বলে জানিয়েছেন কেয়া মুখার্জি৷
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।