পুজো মানেই মন জুড়ে অন্যরকম এক বাঁধনাছাড়া আনন্দের দাপাদাপি। পুজো মানেই বন্ধুদের জমায়েত। আর বন্ধুরা জড়ো হয়ে সারা রাত আড্ডা হবে তাও আবার গান ছাড়া, হয় না কি! তাই পুজোর নতুন গান নিয়ে এ বার শ্রোতাদের সামনে এসেছেন শমীক গুহরায়, সুমন মিকি চ্যাটার্জী, অভিরূপ বিশ্বাস, দেবাঞ্জলি চ্যাটার্জী। তাঁদের নতুন পুজোর মিউজিক ভিডিও ‘এসো মা দুর্গা’ সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে ইউটিউবে। ভিডিওটিতে গানের সঙ্গে দেখা গিয়েছে এক ঝাঁক নবীন প্রতিভাকে। অভিনয়ে রয়েছেন শমীক গুহরায়, সুমন মিকি চ্যাটার্জী, অভিরূপ বিশ্বাস, দেবাঞ্জলি চ্যাটার্জী এবং কুণাল দাস।
Durga Pujo 2018: দুর্গা পুজোয় তানিষ্কের উপহার 'অপরূপা' কালেকশন!
পুজোয় অপরূপা হতে মেনে চলুন ফ্যাশন ডিজাইনার অগ্নিমিত্রা পলের এই টিপসগুলি
একটা সময়ে পুজো মানেই ছিল আসলে গান। পুজোকে কেন্দ্র করে তখন তৈরি হয়েছে কালজয়ী অসংখ্য গান। হেমন্ত, মান্না থেকে সন্ধ্যা, আশা, লতা কার পুজোর গান ক’টা মণ্ডপে বাজল, তাতেই বোঝা যেত সে বার পুজোয় কার আধিপত্য। তবে সে দিন বিগত হলেও পুজোর গান কিন্তু মুছে যায়নি। গান রয়েই গিয়েছে ধারার মতো বহমান হয়ে। তবে তার ধরনে এসেছে বিরাট পরিবর্তন।
এখন মণ্ডপে নয়, অনলাইনে মুক্তি পায় পুজোর গান। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে গানের শুরুতেই শঙ্খধ্বনিতে একটি ছোট্ট মেয়ে আহ্বান করে নিয়ে যায় আমাদের একটি বনেদি বাড়ির ভিতরে। বাড়িটির মধ্যেই পুরো গানটার শ্যুটিং হয়েছে। সঙ্গে রয়েছে পটুয়াপাড়ায় মাতৃমূর্তি তৈরির কিছু মুহূর্তও। দল বেঁধে বন্ধুরা আসে, আর বন্ধুরা একসঙ্গে মানেই তো গিটারে সুর তোলা। গোটা গানটি জুড়েই টুকরো টুকরো পুজোর অনুষঙ্গ ফিরে ফিরে আসে।
যন্ত্র ভুলে ছন্দে মাতুন, বার্তা দিচ্ছে পুজোমণ্ডপ
পুজোর গান নিয়ে ইউটিউবে হাজির এক ঝাঁক নবীন প্রতিভা
শুনে নিন গানটি এখানে
আজ থেকেই পুজো মুডে চলে যেতে চান, তা হলে এখনই দেখে ফেলুন মিউজিক হাউস প্রযোজিত এই গানটি। মিস করবেন না যেন। গানটি শেষ হলেও রয়ে যায় তার রেশ। কখন যেন আপন মনেই সুরে সুর মিলিয়ে আমরাও গেয়ে উঠি ‘ঢাকে পড়ল কাঠি আবার বছর ঘুরে, এসো এসো মা দুর্গা আমার ঘরে…’’
PHOTOS: কুমোরটুলিতে চলছে শেষ বেলার তুলির টান...
দেখুন ভিডিও:
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।