কলকাতার বুকে ফ্যাশন সংস্থা INIFD কাজ করে চলেছে প্রায় তেইশ বছর ধরে। কীভাবে ফ্যাশনকে আরও পৌঁছে দেওয়া যায় সাধারণ মানুষের কাছে, কীভাবে আরও নতুন প্রজন্মকে জুড়ে ফেলা যায় এই শিল্পের সঙ্গে সেই নিয়ে নানান কাজই করে চলেছে সল্টলেকের এই ফ্যাশন সংস্থা। আর বাঙালির কাছে দুর্গাপুজোই বোধহয় ফ্যাশনের সেরা সময়। তাই পুজোর ঠিক আগে INIFD আয়োজন করেছিল ফ্যাশন শো- ‘আগমনী’র।
এই ফ্যাশন শোয়ে উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী শ্বেতা, মৌ ভট্টাচার্য, ডিজাইনার অভিষেক রায়, সঞ্চালিকা রেশমি বাগচী। সমস্ত পোশাকেই ছিল সাদা আর লালের প্রাধান্য। দুর্গাপুজোর কথা মাথায় রেখেই উৎসবের রঙ ও শক্তির রঙ হিসেবে লাল রংটির প্রাধান্য ছিল বেশিই। পোশাক তৈরি করেছিলেন INIFD-এর ছাত্রছাত্রীরাই।
নানা ধরনের নকশা, বুনন আর গঠনের এই পোশাক গুলির মধ্যেই ছিল নতুন সৃজনশীলতার প্রকাশ। বিষয়টির নেতৃত্বে ছিলেন INIFD-এর ফ্যাশন বিভাগের প্রধান জন সেনগুপ্ত। ফ্যাশন শোয়ে ছিল মূল নয়টি ভাগ, আগমনী, লিহাফ, বুনকার, আর্বান স্যাসি, ব্লুমড ফ্রম দ্য পডস, সাজসজ্জা, গাথা, চেস্ট হিউ ও রিওয়ায়াত। বেশির ভাগ পোশাক নির্মাণেই ব্যবহৃত হয়েছে অর্গ্যানিক ফ্যাব্রিক।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।