কলকাতার ভোজন রসিকদের জন্য চ্যাপ্টার 2 নামটা বেশ পরিচিত। যেহেতু পুজো মানেই আড্ডা, একসঙ্গে খেতে যাওয়া আর তার অবিচ্ছেদ্য অংশ গান তাই এই ঠিকানাটি সকলেরই বেশ প্রিয়। সারা দিন ধরেই লাইভ ব্যান্ডের অনুষ্ঠান চলে এই রেস্তোরাঁয়। আর খাবারও বেশ আলাদা। অ্যাংলো ইন্ডিয়ান স্বাদের হরেক রকম বৈচিত্রময় খাবার নিয়ে এবারও পুজোয় বাঙালির পেট ভরাতে তৈরি চ্যাপ্টার 2। দুর্গাপুজোয় চ্যাপ্টার 2 এর আ লা কার্টে ও বুফে মেনুতে নিরামিষ ও আমিষ খাবারের বিপুল আয়োজন রয়েছে। দুর্গাপুজোর যে কোনও দিন পরিবার বা বন্ধু বান্ধব নিয়ে চলে আসুন এই রেস্তোরাঁয়।
মাশরুম ককটেল
বুফে মেনু: ল্যাম্ব ট্রটার্স স্যুপ থেকে শুরু করে আপনি স্টার্টার হিসেবে পাবেন অ্যাংলো ইন্ডিয়ান চিকেন লিভার ফ্রাই, অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান চিকেন উইংস ইন BBQ সস, প্যান ফ্রায়েড চিলি ফিশ, ইংলিশ ফিশ ফ্রাই, ভেজ মিনি স্প্রিং রোল। মূল খাবারের মধ্যে আপনি পাবেন, অ্যাংলো ইন্ডিয়ান ভেজ পিলাফ রাইস, ম্যাকরনি ইন চীজ সস, ব্রিটিশ রেলওয়ে চিকেন কারি, প্রন নিউবার্গ, ফিশ ইন হট গার্লিক সস, কটেজ চীজ লেমন কারি, স্পাইস ল্যাম্ব উইথ চিলি বেসিল সস অ্যান্ড ভেজ অওগটিন। ডেজার্টের মধ্যে রয়েছে ফ্রুট কাস্টার্ড, চকলেট মুস, হট ফাজ ব্রাউনি। এছাড়াও রয়েছে নানান এক্সপেরিমেন্টাল খাবারদাবার।
ডেভিলড ক্র্যাব
লা কার্টে মেনু অনুযায়ী আপনি পাবেন চিংড়ি ককটেল, প্রন অন টোস্ট, মাশরুম ককটেল, ডেভিলড ক্র্যাব, চিকেন স্টেক ইন মাশরুম সস, মাটন পিপার স্টেক, চিকেন স্ট্রগানফ, চিকেন টেট্রাজিনি, জাম্বো প্রন থার্মিডর এবং বেকটি ফ্লোরেনটাইন।
ভেটকি লেমন গ্রিলড
বিশেষ আকর্ষণ: সারা দিন লাইভ ব্যান্ড ও রেট্রো মিউজিক।
শেফের পছন্দ: ব্রিটিশ রেলওয়ে চিকেন কারি, প্রন নিউবার্গ, মাটন পিপারস্টেক ও বেকটি ফ্লোরেনটাইন
অবস্থান: মানি স্কোয়ার মল, চতুর্থ তল, 164/এ ই.এম বাইপাস, কলকাতা - 700056
সময়: দুপুর 12 টা থেকে রাত 10.30
তারিখ: 12 থেকে 21 অক্টোবর, ২018
খরচ:
1200 + ট্যাক্স (দুই জন্য একটি la carte)
795 + TAX (একজনের জন্য বুফে, 12 থেকে 16 অক্টোবর এবং 19 থেকে 21 অক্টোবর পর্যন্ত)
899 + ট্যাক্স (একজনের জন্য বুফে 17 থেকে 18 অক্টোবর, 2018)
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।