পুজোর চারদিন শুধুই ঠাকুর দেখা আর আড্ডা নয়, বাঙালি পেট পুজো ছাড়া উৎসব ভাবতেও পারে না। সেই কথা মাথায় রেখেই এই কলকাতা শহরের প্রায় সমস্ত রেস্তোরাঁ নয়া মেনু হাজির করে প্রতি পুজোয়। আমরা আপনাদের তেমনই কিছু ঠিকানার সন্ধান দেব যেখানে পুজোয় একবার ঢুঁ মারতেই হবে আপনাকে। আজ রইল পার্কস্ট্রিটের জিটি রুট। দেখে নিন পুজোয় আপনার জন্য রয়েছে কি বিশেষ মেনু!
রেস্তোরাঁ: দ্য জিটি রুট, জেমসন ইন শিরাজ হোটেল (The GT Route, Jameson Inn Shiraz Hotel); 56, পার্ক স্ট্রিট, কলকাতা - 700016।
ড্রিঙ্ক: আনারস ক পান্না (আওয়াধি) এবং লস্যি (পাঞ্জাবী)
স্যালাড ও দই: মস্ত-ই-বাদ্রাং (কাবুলি), আনারস রায়তা এবং বুন্দি রায়তা (পাঞ্জাবী)
নারকেল পোস্তবড়া
স্টার্টার:
নিরামিষ – নারকেল পোস্তর বড়া (বাংলা) এবং পেশোয়ারি পনীর টিক্কা (পেশোয়ারি)
আমিষ - গলৌটি কাবাব (আওয়াধি), মাছের পাতুরি (বাংলা), পেশোয়ারি মুর্গ টিক্কা (পেশোয়ারি), বারাহ কাবাব (পেশোয়ারি) এবং জিলাফি শিক কাবাব (আওয়াধি)
পুজো স্পেশ্যাল
মেন কোর্স:
নিরামিষ - মকাই পালক (পাঞ্জাবী) এবং জিরা ওয়ালী গোবি (বানারসী)
আমিষ – পোস্ত মুরগি (বাংলা), দম কা মুর্গ (আওয়াধি), মুর্গ পাটিয়ালা (পাঞ্জাবি), নালি নেহারি (আওয়াধি), মাটন চাপ (উত্তর ভারতীয়), মটন শাহী স্ট্যু (উত্তর ভারতীয়), গোস্ত রেজালা (উত্তর ভারতীয়) লাহোরি গোস্ত (লাহোরি), গোস্ত বিরিয়ানি (মোগলাই) এবং মুর্গ বিরিয়ানি (মোগলাই)
নালি নেহারি
ডাল ও চাল: ডাল পেশোয়ারি এবং কাবুলি পিলাফ
ডেজার্ট: কেশর পেস্তা ফিরনি ও অন্যান্য
সময়: দুপুর 1২ টা থেকে বিকেল 4টে, সন্ধ্যা ৭ টা থেকে রাত 11 টা পর্যন্ত।
দাম; 700 টাকা + ট্যাক্স (দুই জনের জন্য)
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।