শহরের কারিগরি হাবের মধ্যে অবস্থিত স্লাই ফক্স গ্যাস্ট্রো ক্লাব (Sly Fox Gastro Club) স্রেফ খাবার ঠিকানাই নয়। এখানে স্বাদও পরিবেশিত হয় ‘হটকে’ স্টাইলে। প্রথমেই নজর টানবে এই রেস্তোরাঁর সাজানো গোছানো ক্লাসিক লুক। ঔপনিবেশিক ঘরানার সমস্ত সামগ্রী, অ্যান্টিক স্টাইলে বসে খাবার বন্দোবস্ত এসমস্ত তো রয়েইছে, এবার পুজোয় এরই সঙ্গে যোগ হচ্ছে স্বাদের নতুনত্বও। করণ ছওছারিয়া (Karan Chhawchharia) এবং রাহুল ডালমিয়া (Rahul Dalmiya) মিলে এবার পুজোয় ভোজন রসিকদের জন্য নিয়ে এসেছেন মন ভরানো, জিভে জল আনা সব স্বাদ।
নিজেদের পুজো স্পেশ্যাল মেনু তাঁরা প্রকাশ করলেন ‘আগমনী আড্ডা’ দিয়ে। অভিনেতা ও বক্তা সুজয় প্রসাদ চট্টোপাধ্যায় ও গায়িকা জয়তী চক্রবর্তী এক কোলাজে ধরলেন পুজোর আড্ডা, পুজোর গান। ঢাক, ধুনুচির সঙ্গে গান আর দারুণ সুস্বাদু খাবারের মেলবন্ধনে আড্ডা বেশ জমেই উঠেছিল স্লাই ফক্স গ্যাস্ট্রো ক্লাবে। নিজস্ব সিগনেচার ডিশ এবং মকটেলের বিপুল ভাণ্ডার ছাড়াও এইবার পুজোয় আরও বেশি মানুষের জন্য তাঁদের দরজা খুলে দিচ্ছেন স্লাই ফক্স গ্যাস্ট্রো ক্লাব।
নতুন এই খাবারগুলিতে বাঙালিয়ানার ছাপ তো থাকছে অবশ্যই, তার সঙ্গে থাকছে সামান্য টুইস্ট। মেনুতে রয়েছে, এগস নেস্ট, ক্রাম্ব ফ্রায়েড বেগুন ভাজা সালসা, আলু মশাই, প্রন মালাইকারি, ফিশ টিক্কা, তন্দুরি পমফ্রেট, লুচি আর কষা মাংস, কাঁকড়ার ট্যাগাইন, সর্ষে ভেটকি, স্লাই ক্ষীর, গুলাব জামুন চীজকেক। এর সঙ্গে আছে ভিক্টোরিয়া শেক, টোটো, বেলা সরবত, ব্ল্যাক ট্যাঙ্গো।
LXRY রেস্টুরেন্টগুলির ব্যবস্থাপনা পরিচালক করণ ছাওছারিয়া বলেন, "আমরা মাত্র কয়েকমাস আগেই আমাদের যাত্রা শুরু করেছি, তাতেই শহরের মানুষের কাছ থেকে অনেক ভালবাসা পেয়েছি। আমরা দুর্গাপুজোর (Durgapuja 2018) জন্য বিশেষ কিছু করতে চেয়েছিলেন এবং সেই কথা মাথায় রেখেই আমরা কিছু নতুন ডিশ এবং ড্রিংকস নিয়ে এসেছি।"
মহালয়া (Mahalaya) অর্থাৎ 8 অক্টোবর 2018 থেকেই পাওয়া যাবে নতুন এই খাবারগুলি। দুই জনের জন্য খরচ হবে 1200 টাকা (এবং GST) ।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।