ঠাকুর দেখতে যাবেন? কিন্তু বামে ট্রামে বা লঞ্চে বারবার টিকিট কাটতে হবে বলে ভয় পাচ্ছেন। ভাবছেন টিকিট কাটতে কাটতেই বোধহয় দিন কাবার হয়ে যাবে। ভাববেন না,আপনাদের কথা ভেবেই রাজ্য সরকার চালু করেছে হপহপ সার্ভিস। তৃণমূল কংগ্রেসের ওয়েবসাইটে একথা জানানো হয়েছে।
চতুর্থীর দিন থেকেই শুরু হয়েছে পরিষেবা। এর মাধ্যমে একটাই এসি, নন-এসি বাস, ট্রাম এবং লঞ্চে যাতায়াত করা যাবে। আর এই উদ্দেশে চালু হয়েছে অল ডে টিকিট । দাম 100 টাকা। রাত বারোটা থেকে পরদিন রাত বারোটা পর্যন্ত টিকিট বৈধ থাকবে। রাজ্য সরকারের পরিবহণ দপ্তরের ডিপো থেকে টিকিট পাওয়া যাবে। তাছাড়া রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াতের জন্য বাড়তি বাসও চালানো হবে বলে জানা গিয়েছ। অন্যদিকে পুজোর জন্য তৈরি হচ্ছে কলকাতা মেট্রো। পুজো বা অন্য ছুটির দিন ভিড়ের চাপ বেশি থাকলে বিভ্রাটের আশঙ্কা বেড়ে যায় অনেকটাই। ভিড়ের সময় এস্ক্যালেটর বিকল হলে বা অন্য কোন সমস্যা হলে শুধু যে যাত্রীদের দেরি হয় তা নয় দেখা দেয় আরও নানা ধরনের জটিলতা। এই পরিস্থিতি এড়াতে ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি জোর দেওয়া হয়েছে নিরাপত্তার উপরেও। মণ্ডপে প্রতিমার বোধন হতে কিছটা বাকি থাকলেও পাতাল পথে ভিড়ের বোধন হয়ে গিয়েছে আগেই। পুজো শুরু হলে তা আরও বাড়বে । আর তাই তৈরি হচ্ছে মেট্রো।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।