লাল শুধু বিয়ের রঙই নয় উৎবরেও রং। বিশেষত দুর্গাপুজোয় লাল অনবদ্য। এটা শুধু পবিত্র রংই নয় বরং শৌর্য, সুরক্ষা এবং এনার্জির পরিচায়ক। তাই ঐতিহ্যবাহী শাড়ির সঙ্গে লাল রঙ একেবারেই মানানসই পুজোয়। আপনার জন্য নিয়ে এসেছি ৬টা রং, বেছে নিন এর মধ্যে কোনটা পরে আপনি হয়ে উঠবেন পুজোর অনন্যা।
1 লোটাস কালারস্টাইলো ম্যাট লিপ কালার ইন রেড ব্যবহারে খুব সুবিধাজনক। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ এবং দীর্ঘ সময় থাকে। দাম— ৪৬৭ থেকে ৬২৫
লোটাস এর লিপস্টিক
2 লোরিয়াল ময়েস্ট ম্যাট লিপস্টিক একটি কালো রঙের টিউব যার গায়ে সোনালি বর্ডার রয়েছে। এটা অসম্ভব সুন্দর দেখতে। বিশেষ দিনে সাজের জন্য এটা খুবই ভালো। দাম—৫২৩ থেকে ৭৫০
লোরিয়াল এর লিপস্টিক
3 অরিফ্লেম জিওর্দানি গোল্ড লিপ এলিক্সির ইন ট্রু রেড লিপস্টিক শুধু লিপস্টিকই নয় গোটা একটা প্যাকেজ। এতে আর্গন অয়েল , এসপিএফ ১৫ থাকায় সূর্য রশ্মিকে আটকে ঠোঁটকে কোমল রাখে। দাম— ৭৪৯ থেকে ৯৯৯
অরিফ্লেম এর লিপস্টিক
4 সুগার নেভার সে ড্রাই ক্রিম লিপস্টিক ইন রেড পোয়েটস সোসাইটির লিপস্টি ব্যবহার করলেই আপনার মন আনন্দে ভরে যাবে। এর ক্লাসিক রেড শেডে আছে সাটিন ফিনিশের পেলবতা। দাম— ৪৯৯
সুগার এর লিপস্টিক
5 মেবিলাইন সেনসেশনাল ক্রিমি ম্যাট লিপস্টিক এতটাই টুকটুকে লাল যে ঠোঁট হবে মোহময়। দাম— ২৯৯
মেবিলাইনের লিপস্টিক
6 ফেসেস আল্টিমেট প্রো. লিকুইড লিপস্টিক ইন কিস অফ ফায়ার এমনিতে তরল হলেও ঠোঁটে দেওয়ার পরে দ্রুত শুকিয়ে যায়। দীর্ঘক্ষণ থাকে। দাম— ৮৯৯।
ফেসেস-এর লিপস্টিক
আপনার উৎসব সাজেও যেন লাল লিপস্টিক মিস হয়ে না যায়।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।