পুজোর আগেই কি ভাসবে কলকাতা? আশঙ্কা তেমনই। আবহাওয়া দপ্তর বুধবার বেশি রাতের দিকে এ খবরই জানিয়েছে। আবহাওয়া দপ্তরের কর্তারা বলছেন আগামী চার দিন কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির যথেষ্ট সম্ভবনা থাকছে। বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি হওয়ায় পুজো উদ্যোক্তাদের মাথায় হাত। তবে তারপর মেঘ কাটতে শুরু করবে। ইতিমধ্যেই শহর ও শহরতলিতে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে দানা বাঁধা ঘূর্ণিঝড় তিতিলের প্রভাবেই তৈরি হয়েছে এই পরিস্থিতি। একটা সময় আবহাওয়াবিদদের মনে হচ্ছিল এ রাজ্যেই আছড়ে পড়বে তিতলি। কিন্তু শেষমেশ তা গতি পথ বদল করে। তবে বৃষ্টির হাত থেকে রেহাই মিলছে না।
আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের এক আধিকারিক জানান, এ রাজয় থেকে ঘূর্ণিঝড় এখন 240 কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। তার জেরেই বৃষ্টি। আর তাই তৃতীয়া মানে 13 তারিখ পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভবনা থাকছে। দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর, হাওড়া ও হুগলিতে বেশি বৃষ্টি হতে পারে।
এত চিন্তার মধ্যে সস্তির খবর এটাই যে এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি তাতে পুজোর সময় আবহাওয়া মোটের উপর ভালই থাকতে চলেছে।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।