দেখতে দেখতে 69 তম বছরে পা দিল বাঘাযতীন তরুণ সংঘের পুজো। পুজোর উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, অনুপ ঘোষাল, প্রিয়াঙ্কা সরকার, জয় সরকার, লীনা গঙ্গোপাধ্যায় এবং অন্যান্যরা। এবারের পুজোর থিম 'ভূতের রাজা দিল বর'। গুপী গাইন বাঘা বাইনের ভূতের রাজাকেই নতুনভাবে উপস্থাপন করেছে এবারের বাঘাযতীন তরুণ সংঘের সদস্যরা।
বাঘাযতীন তরুণ সংঘের জন্য নতুন করে ভূতের রাজা দিল বর গান রচনা করেছেন জয় সরকার। গেয়েছেন অনুপ ঘোষাল, যিনি সত্যজিৎ রায়ের ছবিতে আসল গানটিও গেয়েছিলেন। বাঘাযতীন তরুণ সংঘের পুজোর উদ্বোধনে উপস্থিত হয়ে জয় সরকার জানান, "আমরা চেয়েছিলাম থিমের সঙ্গে মানানসই কোনও গান ব্যবহার করতে। প্রথমে ভেবেছিলাম আসল গানটাই ব্যবহার হবে। তারপর ঠিক করি, যে না নতুন করে আবার তৈরি করা হবে ভূতের রাজা দিল বর। আর সেটা অনুপ ঘোষালকে দিয়েই গাওয়ানো হবে।"
ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর প্রিয়াঙ্কা সরকারের সঙ্গে ঘুরে দেখুন বাঘাযতীন তরুণ সংঘের পুজো
অনুষ্ঠানে এই দিন উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার, যিনি বাঘাযতীন তরুণ সংঘের পুজোর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর। প্রিয়াঙ্কা সরকার জানান, "আমি বাঘাযতীন তরুণ সংঘের সমস্ত অনুষ্ঠানেই উপস্থিত থাকি। এরা আমার পরিবারের অংশ হয়ে গিয়েছে।"
অন্যদিকে বাঘাযতীন তরুণ সংঘের পুজো উদ্বোধন করেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। তিনিও বলেন, "দুর্গা পুজোয় প্রতিবার আমি তরুণ সংঘে আসি। প্রচুর ব্যস্ততা সত্বেও আমি সময় বের করে চলে আসি।"
পুজোয় প্রচুর ঘুরুন, ঠাকুর দেখুন, মজা করুন। আর পুজোর আরও বিভিন্ন আপডেটের জন্য চোখ রাখুন NDTV বাংলার পেজে।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।