পশ্চিমবঙ্গ সরকার দুর্গাপুজো উপলক্ষে ক্লাবগুলিকে দশ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তা বহাল রাখা যাবে বলে জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের এই রায়ে পুজোর আগে রাজ্য সরকারের মুখে জয়ের হাসি। ক্লাবগুলিকে দশ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়ায় আর কোনও বাধা রইল না।
"কন্যাশ্রী প্রকল্পের সুফল ভোগ করেছে রাজ্যের 50 লক্ষেরও বেশি কন্যা": মমতা
যদিও, শীর্ষ আদালত এই মামলাটি সংক্রান্ত বিস্তারিত এফিডেভিট রাজ্য সরকারকে ছ’সপ্তাহের মধ্যে জমা দেওয়ার জন্য নোটিস জারি করেছে।
এর আগে কলকাতা হাইকোর্টকে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল, যে অনুদান পুজো উপলক্ষে ক্লাবগুলিকে সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হচ্ছে, তা, পথ নিরাপত্তা প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত। তবে, পিটিশনারদের অভিযোগ ছিল, পুলিশের মাধ্যমে সরবরাহ করা হচ্ছে অর্থ।
রাজ্য সরকারের পক্ষের আইনজীবী কপিল সিবল সুপ্রিম কোর্টকে জানান, সমস্ত অনুদানের অর্থই দেওয়া হচ্ছে চেকের মাধ্যমে। এবং, প্রতিটি অনুদানের বৈধ হিসেব রয়েছে রাজ্য সরকারের কাছে।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।