মল্লিক বাড়ির পুজো এ বছর ৯৪ বছরে পা দিল। এই পুজো দেখতে দেশের বাইরে থেকেও লোকজন আসেন। মল্লিক বাড়ির ছেলে অভিনেতা রঞ্জিত মল্লিক এবং তাঁর মেয়ে অভিনেত্রী কোয়েল মল্লিক।
দেশ বিদেশের বহু মানুষ প্রতিবার ছুটে আসেন এই মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে। অন্যথা হল না এবারও। এবার তিথি অনুসারে অষ্টমীর পুজো কিছুটা এগিয়ে পড়েছে। আর কুমারী পুজোও হয়েছে সকালের দিকেই। রীতি মেনে কুমারী পুজো হয়েছে বেলুড় মঠেও। শক্তির আধার নারীকে আরাধনা করাই এই পুজোর উদ্দেশ। সেই 1901 সালে বেলুড় মঠে স্বামী বিবেকানন্দের হাত দিয়ে শুরু হয় কুমারী পুজো। তখন থেকে একই ভাবে চলে আসছে এই প্রথা। ভোর থাকতে থাকতে গঙ্গা স্নান সেরে পুজোর জন্য প্রস্তুত হয় কুমারী। পরে শুরু হয় পুজো।
মোট 75 টি পুজো কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এই প্রথম বিওশব বাংলা শারদ সম্মান দিচ্ছে রাজ্য প্রশাসন। তথ্য-সংস্কৃতি দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন সেরাদের নাম ঘোষণা করেছেন। পরে অনুষ্ঠান করে সরকারি ভাবে পুরস্কার দেওয়া হবে। উত্তর এবং দক্ষিণ কলকাতার দুটি পুজোকে সাবেকিয়ানার জন্য আলাদা করে সম্মানিত করা হয়েছে। এই দুটি পুজো হল বাগবাগার এবং একডালিয়া এভারগ্রিন।
বিশ্বের নানা প্রান্তে বিশ্বকাপ ফুটবলের মতো প্রতিযোগিতা শেষ হওয়ার পর দেখা গিয়েছে বহু মানুষের খোঁজ মিলছে না। অতীতে কলকাতাও সাক্ষী থেকেছে এমন ঘটনার। কিন্তু এবার যাতে তেমন কিছু না হয় তার জন্য উদ্যোগ নিল প্রশাসন। রাজ্যের নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী শশী পাঁজা জানান পাচার রুখতে বন্ধু অ্যাপকে কাজে লাগানো হচ্ছে। নাগরিকদের নানা ভাবে সাহায্য করার জন্য বন্ধু অ্যাপ চালু করেছে লালবাজার। এবার সেই অ্যাপকে কাজে লাগিয়ে শিশু ও নারী পাচার রুখতে চাইছে সরকার। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এমনই জানিয়েছেন মন্ত্রী।
১৯৯৪ সালে সুস্মিতা মিস ইউনিভার্সের খেতাব লাভ করেছিলেন। তারপর কয়েক বছর বলিউডে জমিয়ে কাজ করেন, তিনি দুটি মেয়েকে দত্তক নিয়েছেন। তিনি একই দুটি বাচ্চার অভিভাবকত্ব করছেন, তাদের নিয়েই তিনি ব্যস্ত থাকেন।
কয়েক দিন আগে প্রদেশ সভাপতি বদল হয়। সাংসদ অধীর চৌধুরির জায়গায় সভাপতি হয়েছেন সোমেন মিত্র। তখনই বলা হয় অষ্টমীর দিন কলকাতায় আসবেন রাহুল। কিন্ত আজ জানিয়ে দেওয়া হল তিনি কলকাতায় আসছেন না।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
হিন্দু পুরাণ অনুসারে চন্দ্রের ষষ্ঠ দিন অর্থাৎ ষষ্ঠীতে দেবী দুর্গা মর্ত্যে আসেন। এবং দশমীতে ফিরে যান। এই দিনটি দশেহরা হিসাবেও পালিত হয়।
ষষ্ঠীর সন্ধেতে আগের সব রেকর্ড ভেঙে দিল কলকাতা মেট্রো। ভিড়ের চাপেই রেকর্ড ভেঙে গেল
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।