পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পুজোয় নিজের প্ল্যান থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে এনডিটিভি বাংলার সঙ্গে খোলামেলা আলোচনায় টলিউডের অন্যতম গ্ল্যামার গার্ল তৄণা সাহা ৷
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের রাজ্যপাল কেশরিনাথ ত্রিপাঠীও। কিন্তু সেখানে পৌঁছতে একটু দেরি হয়ে যায় কেশরির। তাঁর হাতেই উদ্বোধন হওয়ার কথা প্যান্ডেলের। তাই তিনি না আসা পর্যন্ত অনুষ্ঠান শুরু করাই যাচ্ছিল না। এমতাবস্থায় স্ত্রী তাই চি-কে নিয়ে আসরে নামলেন রাষ্ট্রদূত।
রাত যত গভীর হয়েছে তত বেড়েছে ভিড়। এমনিতে সোমবার সন্ধ্যা থেকেই বেশির ভাগ অফিস বন্ধ হয়ে গিয়েছে। স্বভাবতই বেড়েছে ভিড়। প্যান্ডেল থেকে আলোক সজ্জায় সরগরম শহর কলকাতা। সময় যে কোথা থেকে পেরিয়ে যাচ্ছে বোঝাই দায়! পাড়া আর বাড়ির পুজোতেও আড্ডার মেজাজ। থিমের পুজো প্রতিবারই নতুন নতুন তারকার জন্ম দেয়। এবার সেই তারকার শিরোপার কার মাথায় ওঠে সেটাই খুঁজছে কলকাতা। যোগযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হওয়ায় পুজো সব দিক থেকেই গ্লোবাল ফেস্টিভ্যাল। ভিন রাজ্যে বা ভিন দেশে থাকা মানুষরাও এখন পুজোর আনন্দের বাইরে নন।
মহাষষ্ঠীর দুপুরেই পাতাল পথে দেখা দিল বিভ্রাট। প্রায় পনেরো মিনিট ব্যহত হল পরিষেবা। দমদমের দিকে যাওয়া একটি মেট্রো আচমকাই সেন্ট্রাল স্টেশনে আটকে যায়। সূত্রের খবর বিদ্যুতের লাইনে বিভ্রাট হওয়াতেই দেখা দেয় সমস্যা। বেলা সোয়া দুটো থেকে আড়াইটে পর্যন্ত চলে বিভ্রাট। সকাল থেকেই ‘প্যান্ডেল অভিযানে’ নামা শহরবাসীর বেশ কিছুটা সমস্যা হয়। বাড়তে থাকে ভীড়ের চাপ। বেশ কিছুটা সময় পরে স্বাভাবিক হয় পরিষেবা।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
আমরা চাই মা দুর্গা আমাদের ভারতীয় বায়ুসেনাকে আরও ক্ষমতা প্রদান করুন, যাতে এই বিমান কিনতে সব বাধা কাটিয়ে ওঠা যায়, বলেন ক্যান্টনমেন্ট দুর্গাপুজো কমিটির মিডিয়া সচিব নীহার রঞ্জন দে
Durga Puja 2018: সন্ধ্যে থেকে রাত জেগে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘুরতে গিয়ে পেটেও টান পড়ছে নিশ্চয়ই? কী খাবেন ভেবে পাচ্ছেন না? কলকাতা তো বিখ্যাত স্ট্রিটফুডের জন্যই
‘মেহসানা’ জেলার ‘মোধেরা’ গ্রামের এক সুপ্রাচীন সূর্য মন্দিরের আদলে তৈরি করা হয়েছে এ বছরের মণ্ডপ। অনুমান, ১০২৬ থেকে ১০২৭ বঙ্গাব্দ নাগাদ মন্দিরটি তৈরি।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।