দমকল জানিয়েছে প্যন্ডেল খুলতে মেশিনের ব্যবহার করছিলেন শ্রমিকরা। তা থেকেই কোনও ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে অনুমান দমকলের। আগুন ব্যাপক আকার ধারন করলেও তাতে কেউ আহত হয়নি। দমকলের দুটি ইঞ্জিন কিছুক্ষণের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
রেড রোডের শোভাযাত্রা সরাসরি দেখে নিন।
রেড রোডের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার প্রস্তুতি কীভাবে নিচ্ছে সমাজসেবী সংঘ?
শুধু প্রতিমা নয় মণ্ডপেরও খানিকটা তুলে ধরা হবে এই শোভাযাত্রায়। রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত- সকলেই হাজির থাকবেন। অতিথি অভ্যাগতদের বসার জন্য বিশেষ মণ্ডপ তৈরি হয়েছে। সেটা দেখতে রাজপ্রাসাদের মতো। শুধু তাই নয় মণ্ডপের মাধ্যমে বাংলার বহুবিধ সংস্কৃতিকেও তুলে ধরা হবে বলে জানিয়েছেন কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার।
নেতাজি ইংরেজদের বিরুদ্ধে গণ-আন্দোলন গড়ে তোলার কাজে দুর্গা পুজোর প্রাঙ্গণকে বেছে নিলেন। বিভিন্ন বারোয়ারি পুজোর কাজে নিজেকে যুক্ত করেন তিনি। দক্ষিণ কলকাতার আদি লেক পল্লীর পুজো, মধ্য কলকাতার ৪৭ পল্লীর পুজো, উত্তর কলকাতার বাগবাজার, কুমারটুলি, সিমলা ব্যায়াম সমিতি- এই বারোয়ারি পুজোগুলির সাথে সুভাষচন্দ্র বিভিন্ন সময় যুক্ত ছিলেন। স্বদেশী চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সিমলা ব্যায়াম সমিতির পুজোয় প্রতিমাকে তখন খাদি বস্ত্র পরানো হতো। সেই সময়ে পুজো কেন্দ্র করে লাঠিখেলার মতো প্রদর্শনী চালু হয়। যা আদতে বিপ্লবীদের অনুশীলনেরই অঙ্গ ছিল। সেই প্রথা মেনে আজও বাগবাজারে অষ্টমীর দিন বীরাষ্টমী পালন হয়।
কাজল, জয়া বচ্চন, বরুণ ধাওয়ান এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা অয়ন মুখার্জী, মুম্বাইয়ের ভিলে পার্লেতে একটি মণ্ডপ পরিদর্শনে যান
শুধু কলকাতা বা বাংলা নয় গোটা দেশের ক্ষেত্রেই ডেঙ্গির প্রকোপ ক্রমশ বাড়ছে।
বুধবার দুপুরেই তিথি অনুযায়ী অষ্টমী শেষে নবমী তিথি শুরু হয়ে গিয়েছিল। ঢাকের বোলে বাগবাজার সর্বজনীন, সমাজসেবী সঙ্ঘের মতো দুর্গাপুজোয় কুমারী পুজোও সারা।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার যাতে উৎসবের সময় পছন্দমতো খাওয়া দাওয়া করতে পারে তাই এমন সিদ্ধান্ত। এর আগ ইদ এবং গত বছর দুর্গা পুজোর সময়ও সস্তায় রেশন বিলি করেছিল রাজ্য প্রশাসন। এবারও থাকছে একই ব্যবস্থা। প্রশাসনের কর্তাদের অনুমান প্রায় তিন কোটি মানুষের কাছে এই প্রকল্পের সুবিধা পৌঁছতে চলেছে। প্রথম দফায় অক্টোবরের 9 থেকে 23 তারিখ এবং দ্বিতীয় দফায় 30 অক্টোবর থেকে 13 নভেম্বরের মধ্যে চিনি থেকে শুরুর করে খাদ্য দ্রব্য দেওয়া হবে।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।