কলকাতা: ক্যালেন্ডার পেয়েই প্রথম দুর্গাপুজোর ছুটি দেখতে বসাটা বোধহয় এখনও গেল না গেল না করে রয়েই গেছে বাঙালির। যে যার মতো করে অন্তত ওই চারদিনের জন্য অল্পবিস্তর পরিকল্পনা করেই থাকেন। দুর্গাপুজো নিয়ে বাঙালির সেন্টিমেন্টে প্রাথমিক ভাবে হয়ত তেমন বদল আসেনি, উদযাপনে ফারাক এসেছে প্রজন্মের নিয়মেই। তবে পুজোর রাজনৈতিক চরিত্রে বিবর্তনের বাঁকগুলো বদলে যাচ্ছে দ্রুত। তোষামুদে পুজো থেকে শুরু করে আজকের কার্নিভালপুজো- পালটে যাওয়ার গল্পের মাঝের ব্যবধান প্রায় দু' তিনশো বছর।
কলকাতার বুকে যে সমস্ত বনেদী বাড়ির পুজোগুলো এখনও টিকে আছে তাদের মধ্যে সাবর্ণ রায় চৌধুরীর বাড়ির পুজো অন্যতম। তাঁর পরিবারে প্রায় 409 বছর আগে মাতৃ আরাধনা শুরু হয়, যার ধারা এখনও বহন করে নিয়ে চলেছে পরিবারের সদস্যরা। মহানবমীর রাতে সাবর্ণ রায় চৌধুরীর বাড়ির সাবেকিয়ানার পুজো ঘুরে দেখে এলেন NDTV বাংলার প্রতিনিধি সূর্যেন্দ্র বাগচী।
দমকল জানিয়েছে প্যন্ডেল খুলতে মেশিনের ব্যবহার করছিলেন শ্রমিকরা। তা থেকেই কোনও ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে অনুমান দমকলের। আগুন ব্যাপক আকার ধারন করলেও তাতে কেউ আহত হয়নি। দমকলের দুটি ইঞ্জিন কিছুক্ষণের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
রেড রোডের শোভাযাত্রা সরাসরি দেখে নিন।
Durga Puja 2018:ঐতিহ্যের পাশাপাশি ফিউশন স্টাইল সবই রয়েছে ফ্যাশনিস্তাদের সাজগোজের তালিকায়। কুর্তা, টিউনিক, শাড়ি, পালাজো কিনতে ভিড় জমেছে শপিং মল থেকে শুরু করে পাড়ার দোকান সর্বত্র।
বোধনের বাকি আর মাত্র কয়েকটা দিন৷ প্রতিমার গায়ে শেষ তুলির টান দিচ্ছেন শিল্পীরা৷ এরই মাঝে পোশাকের কম্বিনেশন ও মানানসই মেক আপ নিয়ে এনডিডিভি বাংলার দর্শকদের পরামর্শ দিলেন টালিগঞ্জের নাম করা মেক আপ আর্টিস্ট কেয়া মুখার্জি ৷
কাজল, জয়া বচ্চন, বরুণ ধাওয়ান এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা অয়ন মুখার্জী, মুম্বাইয়ের ভিলে পার্লেতে একটি মণ্ডপ পরিদর্শনে যান
১৯৯৪ সালে সুস্মিতা মিস ইউনিভার্সের খেতাব লাভ করেছিলেন। তারপর কয়েক বছর বলিউডে জমিয়ে কাজ করেন, তিনি দুটি মেয়েকে দত্তক নিয়েছেন। তিনি একই দুটি বাচ্চার অভিভাবকত্ব করছেন, তাদের নিয়েই তিনি ব্যস্ত থাকেন।
Durga Puja 2018: সন্ধ্যে থেকে রাত জেগে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘুরতে গিয়ে পেটেও টান পড়ছে নিশ্চয়ই? কী খাবেন ভেবে পাচ্ছেন না? কলকাতা তো বিখ্যাত স্ট্রিটফুডের জন্যই
পুজোর চার দিনে চার রকম খাবার খেতে ইতিমধ্যেই প্ল্যান করে ফেলেছেন অনেকে। তবে অষ্টমীর দিনে অঞ্জলি দিয়ে খাঁটি বাঙালি স্বাদ না হলে পেট আর মন মোটেই ভরে না।
বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও পুজোয় শোলার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু শিল্পীরা সাধারণত প্রচারের আলোর বিপরীতেই রয়ে যান।
পুজোর মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে মা যাতে এসে কালো অশুভ হাতের বিনাশ করেন। আর মায়ের সেই বিনাশ মূর্তির মধ্যে দিয়েই জেগে উঠুক নতুন প্রাণ।
পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে নেওয়া।
সাদার্ন নুকের দুর্গাপুজোর এ বার ১০ বছরে পা। তবে এই আবাসনের পুজোয় এ বার রয়েছে নতুন স্পেশ্যালিটি। এ বার মায়েদের হাতেই জগজ্জননীর পুজোর ভার ন্যস্ত।
সূদূর জার্মানির বার্লিন শহরে বসেও দুর্গাপুজোর উৎসবে মাতোয়ারা একদল ভারতীয়। পুজোর আয়োজন থেকে উপকরণ কোথাও নেই এতটুকু কার্পণ্য।
পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অফ রাশিয়া ইন্টার ক্লাবে এবছর ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে মস্কোর দুর্গাপুজো। 15 অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে উদযাপন। 19 অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা অনুষ্ঠান।
বর্ধমানের সুমিত কোঙার। আপাতত এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিষয়ে পোস্ট ডক করছেন। বছর দুয়েক হল বিলেতে আছেন। সেখানে গিয়েই বুঝেছেন নতুন জায়গায় গিয়ে পুজোর ব্যাপারে খোঁজ খবর পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। বিলেতের এদিক ওদিকে থাকা ভারতীয় তথা বাঙালিরা জানতেই পারেন না, ঠিক কোথায় হচ্ছে পুজো। সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি দিতেই উদ্যোগ নিলেন সুমিত।